জলপাইগুড়ি, ১৬ মেঃ- গত ১৪ তারিখে আমরা লিখে ছিলাম কিছু লুপ্তপ্রায় মাছের কথা। আজ আমরা পশ্চিমবঙ্গের উত্তরবঙ্গে কিছু কিছু নদীর না পাওয়া মাছের কথা বলব। যারা এর তৃপ্তি পেয়েছে তারা এই মাছের টানেই দূর থেকে উত্তরবঙ্গে ফিরে ফিরে আসে।
উত্তরবঙ্গ চা শিল্পের জন্য বিখ্যাত। বিভিন্ন পোঁকামাকড় থেকে গাছকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন কীট নাশক ওষুধ চা বাগানগুলিতে স্প্রে করা হয়। বৃষ্টির সময় এই ওষুধ ধুয়ে নদীতে এসে মেশে। পরিনতিতে মাছের মৃত্যু। সাথে সাথে নদীয়ালী মাছও বিলুপ্তির পথে।
বিশেষ করে তিস্তার বোরেলি, কই, নদীর ছোট ছোট মাছ আজ বিলুপ্তির পথে। এই দূষন রোদ করার জন্য আমাদের সবার সচেষ্ট হতে হবে। মানুষ বিষ প্রয়োগ করে মাছ শিকার করছে। এটা রোদ করতেই হবে। চা বাগান এবং বন বস্তি এলাকায় বিষ প্রয়োগে বিপদ বাড়ছে। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
উত্তরবঙ্গ চা শিল্পের জন্য বিখ্যাত। বিভিন্ন পোঁকামাকড় থেকে গাছকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন কীট নাশক ওষুধ চা বাগানগুলিতে স্প্রে করা হয়। বৃষ্টির সময় এই ওষুধ ধুয়ে নদীতে এসে মেশে। পরিনতিতে মাছের মৃত্যু। সাথে সাথে নদীয়ালী মাছও বিলুপ্তির পথে।
বিশেষ করে তিস্তার বোরেলি, কই, নদীর ছোট ছোট মাছ আজ বিলুপ্তির পথে। এই দূষন রোদ করার জন্য আমাদের সবার সচেষ্ট হতে হবে। মানুষ বিষ প্রয়োগ করে মাছ শিকার করছে। এটা রোদ করতেই হবে। চা বাগান এবং বন বস্তি এলাকায় বিষ প্রয়োগে বিপদ বাড়ছে। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।