জলপাইগুড়ি,২ নভেম্বরঃ- দূর্গাপূজা এবং লক্ষী পূজার পর এবার ছট পূজা। বিঙ্গানসমত্ব মানুষরা ভাবে এ এক মানুষের অর্থহীন আমোদ। সমাজ সংস্কার আবার অন্য কথা বলে। এ ভাবেই সব মানুষ মেতে ওঠে একে অন্যের পার্বণে।
ছটপূজো এখন আর বিহারী সম্প্রদায়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এরজন্য দরকার কুলা। এই কূলা তৈরীর জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে পান্ডাপাড়ার ধারাপট্টি। এছারা পান্ডাপাড়ার বৌ-বাজার, দিনবাজার, গৌরীহাট সদাই ব্যস্ত এই কাজে। এই মহামিলনের নজির সৃষ্টিকরে এই পূজোর চাহিদাও বেড়েছে। পাল পাড়া তথা ধারা পাড়ার বাসিন্দাদের জীবিকাই এই কুলা তৈরি করে তথা বাশেঁর সামগ্রী দিয়েজিনিষ তৈরী করে জীবিকা অর্জণ করা।বাসিন্দাদের মতে সারা বছর তেমন বেচা কেনা থাকে না তারা অপেক্ষা করে থাকে এই ছট পূজোর জন্য। এই সময় তাদের বেচাকেনা সবচেয়ে বেশী এবং আর্থিক সচ্ছলতাও বেশী থাকে। এই ব্যবসায়ে যুক্ত ব্যবসায়ীরা দিনরাত পরিশ্রম করে ব্যস্ত এই কূলো ডেলিভারি দিতে।
ছটপূজো এখন আর বিহারী সম্প্রদায়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এরজন্য দরকার কুলা। এই কূলা তৈরীর জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে পান্ডাপাড়ার ধারাপট্টি। এছারা পান্ডাপাড়ার বৌ-বাজার, দিনবাজার, গৌরীহাট সদাই ব্যস্ত এই কাজে। এই মহামিলনের নজির সৃষ্টিকরে এই পূজোর চাহিদাও বেড়েছে। পাল পাড়া তথা ধারা পাড়ার বাসিন্দাদের জীবিকাই এই কুলা তৈরি করে তথা বাশেঁর সামগ্রী দিয়েজিনিষ তৈরী করে জীবিকা অর্জণ করা।বাসিন্দাদের মতে সারা বছর তেমন বেচা কেনা থাকে না তারা অপেক্ষা করে থাকে এই ছট পূজোর জন্য। এই সময় তাদের বেচাকেনা সবচেয়ে বেশী এবং আর্থিক সচ্ছলতাও বেশী থাকে। এই ব্যবসায়ে যুক্ত ব্যবসায়ীরা দিনরাত পরিশ্রম করে ব্যস্ত এই কূলো ডেলিভারি দিতে।
ছট্পূজার ব্যাস্ততা কূলো প্রস্তুতকারকদের